বিশেষ সতর্কতাঃ-
কারো ক্ষতি করতে ব্যবহার করলে আমি দায়ী না। শুধুমাত্র শিক্ষামূলক উদ্দেশ্য নিয়ে লেখাটা লিখলাম।
অনেক ভাবে আপনি একটা ফেসবুক আইডি নষ্ট করতে পারবেন।যদি নিজের টা নষ্ট করতে চান তো বাকিরা যে উত্তর দিয়েছে তাই যথেষ্ট। তবে অন্য কারো আইডি নষ্ট করতে চাইলে নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।আমি বিস্তারিত বলবো না তবে সঠিক ধারণা দেওয়ার চেস্টা করবো।
১)এটা সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। আপনি যার আইডি নষ্ট করতে চান তাকে একটা ফেসবুক গ্রুপের এডমিন বানাবেন।তবে সেই গ্রুপের ক্রিয়েটর বা এডমিন হিসেবে আপনাকে থাকতে হবে।এবার একটা ফেইক আইডি থেকে গ্রুপের কভার ফটো হিসেবে বুরহান নামক জঙ্গীর একটা ছবি কয়েকবার আপ্লোড দিবেন।তার আগে আপনার আসল আইডি থেকে গ্রুপের এডমিন হিসেবে লিভ নিবেন।তাহলেই খেল খতম। গ্রুপের সব এডমিনেত আইডি সহ গ্রুপ নষ্ট হয়ে যাবে।
২)ইম্পোস্টার রিপোর্ট। আপনি যার আইডি নষ্ট করতে চান তার জন্মসাল জানলে ফেইক এন আইডি মেক করে ইম্পোস্টার রিপোর্ট মারতে পারেন।
৩)প্রিটেন্ডিং রিপোর্ট। যার আইডি নষ্ট করবেন তার আইডির চার টা ক্লোন করে প্রিটেন্ডিং টু বি মি রিপোর্ট মারবেন। সাথে আরো ১০ টা ফেইক আইডি থেকে ফেইক রিপোর্ট মারবেন।২৪ ঘন্টায় আইডি ডিজেবল হয়ে যাবে।এট সবচেয়ে ভালো কাজ করে যদি আপনি জন্মদিন পুরোটা জানেন।এজন্য ফেসবুকে জন্মদিন বা সাল একটা হাইড করে রাখতে হয়।আর এই রিপোর্ট টাই সবচেয়ে জনপ্রিয়। তবে আইডি ক্লোন করার কিছু নিয়মাবলি আছে যেগুলো প্রতিনিয়ত চেঞ্জ হয়।আর এসব আপডেট নিয়ম শুধুমাত্র যারা স্প্যামিং করে তাদের কাছে থাকে।
৪)কপিরাইট রিপোর্ট। এক্ষত্রে আপনার নিজের ওয়েবসাইট থাকা লাগবে। যার আইডি নষ্ট করবেন তার আইডির পোস্ট গুলো কপি করে নিজের ওয়েবসাইট এ আপ্লোড করবেন।কিছু কপিরাইট এলার্ট এড করবেন সাথে আপ্লোড ডেট চেঞ্জ করে একটু আগে করে দিবেন।এবার ফেসবুকে কপিরাইট রিপোর্ট মারবেন।এভাবে এটা প্রমান হবে যে আপনার অনুমতি না নিয়ে ওই ব্যেক্তি আপনার ওয়েবসাইটের লেখা কপি করেছে।এভাবে ৪-৫ টা রিপোর্ট মারলেই আইডি গায়েব।কপিরাইট রিপোর্ট সবচেয়ে শক্তিশালী রিপোর্ট। এই রিপোর্ট মেরে বড় বড় পেইজ গ্রুপ নষ্ট করা যায়।
প্রসেস গুলো সহজ।কিন্ত এগুলা আমরা জানিনা তাই মনে হয় কি কঠিন যেন।কারো ক্ষতির উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবেন না আশা করি।
Comments
Post a Comment